All products
All category
সুন্দরবনের চাকের মধু
প্রাকৃতিক বুনো মৌমাছির তৈরি এই মধুর গুণগান করতে কেও ভোলেনি, সেই সাথে এটি খুবই উপকারী! খাঁটি মধুর কথা বলতেই সবার আগে মাথায় আসে, সুন্দরবনের চাকের মধু (Sundarbans Natural Honey)। গহিন এই জঙ্গলের থেকে মধু সংগ্রহ করে থাকে আমাদের মৌয়াল রা।সাধারণত ফেব্রুয়ারি থেকে এপ্রিল মাস মধু সংগ্রহের উৎকৃষ্ট সময় হওয়ায়, আমাদের মৌয়াল রা এই সময়েই বেশিরভাগ নৌকা চড়ে পাড়ি জমায় সুন্দরবনের গভীর জঙ্গলে চাঁকের খোঁজে!চাক খুঁজে তা থেকে মধু সংগ্রহ করে নিয়ে আসা মৌয়াল রা। এমন গভীর জঙ্গল থেকে মধু সংগ্রহ অনেকটাই বিপদজনক। তবে মৌয়ালরা যেন মধু সংগ্রহকে একটুও ভয় করেন না। ❇নিজস্ব বাছাইকৃত মৌয়ালের সংগৃহীত মধুই আমরা সর্বদা দিয়ে থেকেছি। যা গুনে মানে খাঁটি ও পুরোপুরি স্বাস্থ্যকর। 🔴সুন্দরবনের মধু বলতে সাদারনত দুই ধরনের মধু বোঝায় :১) সুন্দরবণের চাঁকের মধু: সাধারণত এতে মানুষের কোনও হাত থাকে না। বুনো মৌমাছি সুন্দরবনের গহীনে ফোটা খলিশা, কেওয়া, গেওয়া, গড়ান ইত্যাদি ফুলের থেকে মধু সংগ্রহ করে চাকে জমা করে। আর সেই চাক খুঁজে বের করে মধু সংগ্রহ করে আমাদের মৌয়ালরা। ২) সুন্দরবনে চাষের মধু : আপনারা মৌবক্সে মধু উৎপাদন বা মৌমাছি পালনের কথা অবশ্য শুনে থাকবেন! সুন্দরবনের জঙ্গল এলাকায় মৌবক্সে মৌমাছি চাষ করা হয় মধু উৎপাদনের জন্য, মোমাছিদের বিভিন্ন বুনো ফুলের নেকটার দেওয়া হয় ও তা থেকে মৌমাছিরা মৌবক্সে মধু জমায়। অনেকসময় নেকটার এর অভাব দেখা দিলে মৌমাছিদের চিনি খাওয়ানো হয়। 👉আমরা সরবরাহ করছি “সুন্দরবনের খাঁটি চাকের মধু” যা আমাদের মৌয়াল দের দ্বারা সংগৃহীত। 🔴কেন আমাদের থেকে সুন্দরবনের খাঁটি মধু সংগ্রহ করবেন?✅ খাটি মধুতে কখনো কটু গন্ধ থাকে না। মানুষের স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকারক কোনো বিষাক্ত উপাদান প্রাকৃতিক গাছে থাকলেও তার প্রভাব মধুতে থাকে না। মধু সংরক্ষণে কোনো পৃজারভেটিভ ব্যবহৃত হয় না। কারণ মধু নিজেই পৃজারভেটিভ গুণাগুণ সম্পন্ন পুষ্টিতে ভরপুর খাদ্য। মধু উৎপাদন, প্রক্রিয়াজাত, নিষ্কাশন, সংরক্ষণ ও বোতলজাতকরণের সময় অন্য কোনো পদার্থের সংমিশ্রণ প্রয়োজন হয় না।খাটি মধু পরীক্ষার একটি উপায় হচ্ছে, পানির গ্লাসে ড্রপ আকারে ছাড়লে তা সরাসরি ড্রপ অবস্থায়ই গ্লাসের নিচে চলে যায়।👉 আর আমরা নিজ দায়িত্বে, মৌয়ালের সম্পূর্ণ তত্ত্বাবধানে থেকে সংগ্রহ করা মধু দেখে বুঝে ও পরিমাপ করে তবেই সংগ্রহ করি ও আপনাদের নিকট পৌঁছে দিয়ে থাকি।🔴মধুর উপকারিতা:-❇শক্তি প্রদায়ী : মধু ভালো শক্তি প্রদায়ী খাদ্য। তাপ ও শক্তির ভালো উৎস। মধু দেহে তাপ ও শক্তি জুগিয়ে শরীরকে সুস্থ রাখে।❇হজমে সহায়তা: এতে যে শর্করা থাকে, তা সহজেই হজম হয়। কারণ, এতে যে ডেক্সট্রিন থাকে, তা সরাসরি রক্তে প্রবেশ করে এবং তাৎক্ষণিকভাবে ক্রিয়া করে। পেটরোগা মানুষের জন্য মধু বিশেষ উপকারী।❇কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করে: মধুতে রয়েছে ভিটামিন বি-কমপ্লেক্স। এটি ডায়রিয়া ও কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করে। ১ চা–চামচ খাঁটি মধু ভোরবেলা পান করলে কোষ্ঠবদ্ধতা এবং অম্লত্ব দূর হয়।❇রক্তশূন্যতায়: মধু রক্তের হিমোগ্লোবিন গঠনে সহায়তা করে বলে এটি রক্তশূন্যতায় বেশ ফলদায়ক। কারণ, এতে থাকে খুব বেশি পরিমাণে কপার, লৌহ ও ম্যাঙ্গানিজ।❇ফুসফুসের যাবতীয় রোগ ও শ্বাসকষ্ট নিরাময়ে: বলা হয়, ফুসফুসের যাবতীয় রোগে মধু উপকারী। যদি একজন অ্যাজমা (শ্বাসকষ্ট) রোগীর নাকের কাছে মধু ধরে শ্বাস টেনে নেওয়া হয়, তাহলে সে স্বাভাবিক এবং গভীরভাবে শ্বাস টেনে নিতে পারবে। অনেকে মনে করে, এক বছরের পুরোনো মধু শ্বাসকষ্টের রোগীদের জন্য বেশ ভালো।❇অনিদ্রায়: মধু অনিদ্রার ভালো ওষুধ। রাতে শোয়ার আগে এক গ্লাস পানির সঙ্গে দুই চা–চামচ মধু মিশিয়ে খেলে এটি গভীর ঘুম ও সম্মোহনের কাজ করে।❇যৌন দুর্বলতায়: পুরুষদের মধ্যে যাঁদের যৌন দুর্বলতা রয়েছে, তাঁরা যদি প্রতিদিন মধু ও ছোলা মিশিয়ে খান, তাহলে বেশ উপকার পাবেন।❇প্রশান্তিদায়ক পানীয়: হালকা গরম দুধের সঙ্গে মিশ্রিত মধু একটি প্রশান্তিদায়ক পানীয়।❇মুখগহ্বরের স্বাস্থ্য রক্ষায়: মুখগহ্বরের স্বাস্থ্য রক্ষায় মধু ব্যবহৃত হয়। এটা দাঁতের ওপর ব্যবহার করলে দাঁতের ক্ষয়রোধ করে। দাঁতে পাথর জমাট বাঁধা রোধ করে এবং দাঁত পড়ে যাওয়াকে বিলম্বিত করে। মধু রক্তনালিকে সম্প্রসারিত করে দাঁতের মাড়ির স্বাস্থ্য রক্ষা করে। যদি মুখের ঘায়ের জন্য গর্ত হয়, এটি সেই গর্ত ভরাট করতে সাহায্য করে এবং সেখানে পুঁজ জমতে দেয় না। মধু মিশ্রিত পানি দিয়ে গড়গড়া করলে মাড়ির প্রদাহ দূর হয়।❇পাকস্থলীর সুস্থতায়: মধু পাকস্থলীর কাজকে জোরালো করে এবং হজমের গোলমাল দূর করে। এর ব্যবহার হাইড্রোক্রলিক অ্যাসিড ক্ষরণ কমিয়ে দেয় বলে অরুচি, বমিভাব, বুকজ্বালা এগুলো দূর করা সম্ভব হয়।❇তাপ উৎপাদনে: শীতের ঠান্ডায় এটি শরীরকে গরম রাখে। এক অথবা দুই চা–চামচ মধু এক কাপ ফুটানো পানির সঙ্গে খেলে শরীর ঝরঝরে ও তাজা থাকে।❇পানিশূন্যতায়: ডায়রিয়া হলে এক লিটার পানিতে ৫০ মিলিলিটার মধু মিশিয়ে খেলে দেহে পানিশূন্যতা রোধ করা যায়।❇দৃষ্টিশক্তি বাড়াতে:চোখের জন্য ভালো। গাজরের রসের সঙ্গে মধু মিশিয়ে খেলে দৃষ্টিশক্তি বাড়ে।❇রূপচর্চায়: মেয়েদের রূপচর্চার ক্ষেত্রে মাস্ক হিসেবে মধুর ব্যবহার বেশ জনপ্রিয়। মুখের ত্বকের মসৃণতা বৃদ্ধির জন্যও মধু ব্যবহৃত হয়। (সোর্স: প্রথম আলো)👉তাই আর দেরি না করে নিয়ম করে মধু খাওয়ার অভ্যাস করুন। ও আমাদের থেকে সংগ্রহ করুন “সুন্দরবনের চাঁকের খাঁটি মধু”!✅ সেই সাথে আমরা দিচ্ছি, ভেজাল প্রমাণে মূল্য ফেরত এর নিশ্চয়তা।

সুন্দরবনের চাকের মধু
price
Secure
Checkout
Satisfaction
Guaranteed
Privacy
Protected
প্রাকৃতিক বুনো মৌমাছির তৈরি এই মধুর গুণগান করতে কেও ভোলেনি, সেই সাথে এটি খুবই উপকারী!
খাঁটি মধুর কথা বলতেই সবার আগে মাথায় আসে, সুন্দরবনের চাকের মধু (Sundarbans Natural Honey)। গহিন এই জঙ্গলের থেকে মধু সংগ্রহ করে থাকে আমাদের মৌয়াল রা।
সাধারণত ফেব্রুয়ারি থেকে এপ্রিল মাস মধু সংগ্রহের উৎকৃষ্ট সময় হওয়ায়, আমাদের মৌয়াল রা এই সময়েই বেশিরভাগ নৌকা চড়ে পাড়ি জমায় সুন্দরবনের গভীর জঙ্গলে চাঁকের খোঁজে!
চাক খুঁজে তা থেকে মধু সংগ্রহ করে নিয়ে আসা মৌয়াল রা। এমন গভীর জঙ্গল থেকে মধু সংগ্রহ অনেকটাই বিপদজনক। তবে মৌয়ালরা যেন মধু সংগ্রহকে একটুও ভয় করেন না।
❇নিজস্ব বাছাইকৃত মৌয়ালের সংগৃহীত মধুই আমরা সর্বদা দিয়ে থেকেছি। যা গুনে মানে খাঁটি ও পুরোপুরি স্বাস্থ্যকর।
🔴সুন্দরবনের মধু বলতে সাদারনত দুই ধরনের মধু বোঝায় :
১) সুন্দরবণের চাঁকের মধু: সাধারণত এতে মানুষের কোনও হাত থাকে না। বুনো মৌমাছি সুন্দরবনের গহীনে ফোটা খলিশা, কেওয়া, গেওয়া, গড়ান ইত্যাদি ফুলের থেকে মধু সংগ্রহ করে চাকে জমা করে। আর সেই চাক খুঁজে বের করে মধু সংগ্রহ করে আমাদের মৌয়ালরা।
২) সুন্দরবনে চাষের মধু : আপনারা মৌবক্সে মধু উৎপাদন বা মৌমাছি পালনের কথা অবশ্য শুনে থাকবেন! সুন্দরবনের জঙ্গল এলাকায় মৌবক্সে মৌমাছি চাষ করা হয় মধু উৎপাদনের জন্য, মোমাছিদের বিভিন্ন বুনো ফুলের নেকটার দেওয়া হয় ও তা থেকে মৌমাছিরা মৌবক্সে মধু জমায়। অনেকসময় নেকটার এর অভাব দেখা দিলে মৌমাছিদের চিনি খাওয়ানো হয়।
👉আমরা সরবরাহ করছি “সুন্দরবনের খাঁটি চাকের মধু” যা আমাদের মৌয়াল দের দ্বারা সংগৃহীত।
🔴কেন আমাদের থেকে সুন্দরবনের খাঁটি মধু সংগ্রহ করবেন?
✅ খাটি মধুতে কখনো কটু গন্ধ থাকে না।
মানুষের স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকারক কোনো বিষাক্ত উপাদান প্রাকৃতিক গাছে থাকলেও তার প্রভাব মধুতে থাকে না।
মধু সংরক্ষণে কোনো পৃজারভেটিভ ব্যবহৃত হয় না। কারণ মধু নিজেই পৃজারভেটিভ গুণাগুণ সম্পন্ন পুষ্টিতে ভরপুর খাদ্য।
মধু উৎপাদন, প্রক্রিয়াজাত, নিষ্কাশন, সংরক্ষণ ও বোতলজাতকরণের সময় অন্য কোনো পদার্থের সংমিশ্রণ প্রয়োজন হয় না।
খাটি মধু পরীক্ষার একটি উপায় হচ্ছে, পানির গ্লাসে ড্রপ আকারে ছাড়লে তা সরাসরি ড্রপ অবস্থায়ই গ্লাসের নিচে চলে যায়।
👉 আর আমরা নিজ দায়িত্বে, মৌয়ালের সম্পূর্ণ তত্ত্বাবধানে থেকে সংগ্রহ করা মধু দেখে বুঝে ও পরিমাপ করে তবেই সংগ্রহ করি ও আপনাদের নিকট পৌঁছে দিয়ে থাকি।
🔴মধুর উপকারিতা:-
❇শক্তি প্রদায়ী : মধু ভালো শক্তি প্রদায়ী খাদ্য। তাপ ও শক্তির ভালো উৎস। মধু দেহে তাপ ও শক্তি জুগিয়ে শরীরকে সুস্থ রাখে।
❇হজমে সহায়তা: এতে যে শর্করা থাকে, তা সহজেই হজম হয়। কারণ, এতে যে ডেক্সট্রিন থাকে, তা সরাসরি রক্তে প্রবেশ করে এবং তাৎক্ষণিকভাবে ক্রিয়া করে। পেটরোগা মানুষের জন্য মধু বিশেষ উপকারী।
❇কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করে: মধুতে রয়েছে ভিটামিন বি-কমপ্লেক্স। এটি ডায়রিয়া ও কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করে। ১ চা–চামচ খাঁটি মধু ভোরবেলা পান করলে কোষ্ঠবদ্ধতা এবং অম্লত্ব দূর হয়।
❇রক্তশূন্যতায়: মধু রক্তের হিমোগ্লোবিন গঠনে সহায়তা করে বলে এটি রক্তশূন্যতায় বেশ ফলদায়ক। কারণ, এতে থাকে খুব বেশি পরিমাণে কপার, লৌহ ও ম্যাঙ্গানিজ।
❇ফুসফুসের যাবতীয় রোগ ও শ্বাসকষ্ট নিরাময়ে: বলা হয়, ফুসফুসের যাবতীয় রোগে মধু উপকারী। যদি একজন অ্যাজমা (শ্বাসকষ্ট) রোগীর নাকের কাছে মধু ধরে শ্বাস টেনে নেওয়া হয়, তাহলে সে স্বাভাবিক এবং গভীরভাবে শ্বাস টেনে নিতে পারবে। অনেকে মনে করে, এক বছরের পুরোনো মধু শ্বাসকষ্টের রোগীদের জন্য বেশ ভালো।
❇অনিদ্রায়: মধু অনিদ্রার ভালো ওষুধ। রাতে শোয়ার আগে এক গ্লাস পানির সঙ্গে দুই চা–চামচ মধু মিশিয়ে খেলে এটি গভীর ঘুম ও সম্মোহনের কাজ করে।
❇যৌন দুর্বলতায়: পুরুষদের মধ্যে যাঁদের যৌন দুর্বলতা রয়েছে, তাঁরা যদি প্রতিদিন মধু ও ছোলা মিশিয়ে খান, তাহলে বেশ উপকার পাবেন।
❇প্রশান্তিদায়ক পানীয়: হালকা গরম দুধের সঙ্গে মিশ্রিত মধু একটি প্রশান্তিদায়ক পানীয়।
❇মুখগহ্বরের স্বাস্থ্য রক্ষায়: মুখগহ্বরের স্বাস্থ্য রক্ষায় মধু ব্যবহৃত হয়। এটা দাঁতের ওপর ব্যবহার করলে দাঁতের ক্ষয়রোধ করে। দাঁতে পাথর জমাট বাঁধা রোধ করে এবং দাঁত পড়ে যাওয়াকে বিলম্বিত করে। মধু রক্তনালিকে সম্প্রসারিত করে দাঁতের মাড়ির স্বাস্থ্য রক্ষা করে। যদি মুখের ঘায়ের জন্য গর্ত হয়, এটি সেই গর্ত ভরাট করতে সাহায্য করে এবং সেখানে পুঁজ জমতে দেয় না। মধু মিশ্রিত পানি দিয়ে গড়গড়া করলে মাড়ির প্রদাহ দূর হয়।
❇পাকস্থলীর সুস্থতায়: মধু পাকস্থলীর কাজকে জোরালো করে এবং হজমের গোলমাল দূর করে। এর ব্যবহার হাইড্রোক্রলিক অ্যাসিড ক্ষরণ কমিয়ে দেয় বলে অরুচি, বমিভাব, বুকজ্বালা এগুলো দূর করা সম্ভব হয়।
❇তাপ উৎপাদনে: শীতের ঠান্ডায় এটি শরীরকে গরম রাখে। এক অথবা দুই চা–চামচ মধু এক কাপ ফুটানো পানির সঙ্গে খেলে শরীর ঝরঝরে ও তাজা থাকে।
❇পানিশূন্যতায়: ডায়রিয়া হলে এক লিটার পানিতে ৫০ মিলিলিটার মধু মিশিয়ে খেলে দেহে পানিশূন্যতা রোধ করা যায়।
❇দৃষ্টিশক্তি বাড়াতে:চোখের জন্য ভালো। গাজরের রসের সঙ্গে মধু মিশিয়ে খেলে দৃষ্টিশক্তি বাড়ে।
❇রূপচর্চায়: মেয়েদের রূপচর্চার ক্ষেত্রে মাস্ক হিসেবে মধুর ব্যবহার বেশ জনপ্রিয়। মুখের ত্বকের মসৃণতা বৃদ্ধির জন্যও মধু ব্যবহৃত হয়। (সোর্স: প্রথম আলো)
👉তাই আর দেরি না করে নিয়ম করে মধু খাওয়ার অভ্যাস করুন। ও আমাদের থেকে সংগ্রহ করুন “সুন্দরবনের চাঁকের খাঁটি মধু”!
✅ সেই সাথে আমরা দিচ্ছি, ভেজাল প্রমাণে মূল্য ফেরত এর নিশ্চয়তা।
related_products:
Hello! 👋🏼 What can we do for you?
21:23